স্থানীয়দের ধাওয়া খেয়ে ভিজিএফের ৯০০ কেজি চাল সড়কে ফেলে পালিয়েছে কালোবাজারিরা। ঘটনাটি ঘটেছে শেরপুর সদর উপজেলার বাজিতখিলা ইউনিয়নে।বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) বিকেলে খবর পেয়ে সদর ইউএনও ঘটনাস্থলে গিয়ে সড়কের পাশে পড়ে থাকা চাল জব্দ করেন। পরে পুলিশের সহায়তায় বস্তাভর্তি চাল সদর থানায় পাঠানো হয়।স্থানীয়রা জানান, সদর উপজেলার বাজিতখিলা ইউনিয়ন থেকে একটি ইজিবাইকে করে ৯০০ কেজি চাল (১৫ বস্তা) শহরের নবীনগরে বিক্রির জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। ঘটনাটি স্থানীয়দের নজরে আসে। পরে তারা ইজিবাইকটিকে থামিয়ে চালের মালিককে প্রশ্ন করলে সড়কের পাশে চাল ফেলে চালক পালিয়ে যায়। পরে এলাকাবাসী ঘটনাটি ইউএনওকে জানান।
ইউএনওর কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ঈদ উপলক্ষে সরকার প্রান্তিক পর্যায়ে দুস্থ মানুষের খাদ্য সহায়তা চালু করেছে। ভিজিএফ নামে এ সহায়তায় শেরপুর সদর উপজেলায় ৭০ হাজার ৭৫৯ জন দরিদ্র মানুষকে বিনামূল্যে ১০ কেজি করে চাল দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু সেই চাল অসাধু জনপ্রতিনিধির মাধ্যমে কম দামে কিনে বস্তা পাল্টে বাজারে বেশি দামে বিক্রি করছে।স্থানীয়দের ধাওয়া খেয়ে ভিজিএফের ৯০০ কেজি চাল সড়কে ফেলে পালিয়েছে কালোবাজারিরা। ঘটনাটি ঘটেছে শেরপুর সদর উপজেলার বাজিতখিলা ইউনিয়নে।বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) বিকেলে খবর পেয়ে সদর ইউএনও ঘটনাস্থলে গিয়ে সড়কের পাশে পড়ে থাকা চাল জব্দ করেন। পরে পুলিশের সহায়তায় বস্তাভর্তি চাল সদর থানায় পাঠানো হয়।
স্থানীয়রা জানান, সদর উপজেলার বাজিতখিলা ইউনিয়ন থেকে একটি ইজিবাইকে করে ৯০০ কেজি চাল (১৫ বস্তা) শহরের নবীনগরে বিক্রির জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। ঘটনাটি স্থানীয়দের নজরে আসে। পরে তারা ইজিবাইকটিকে থামিয়ে চালের মালিককে প্রশ্ন করলে সড়কের পাশে চাল ফেলে চালক পালিয়ে যায়। পরে এলাকাবাসী ঘটনাটি ইউএনওকে জানান।ইউএনওর কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ঈদ উপলক্ষে সরকার প্রান্তিক পর্যায়ে দুস্থ মানুষের খাদ্য সহায়তা চালু করেছে। ভিজিএফ নামে এ সহায়তায় শেরপুর সদর উপজেলায় ৭০ হাজার ৭৫৯ জন দরিদ্র মানুষকে বিনামূল্যে ১০ কেজি করে চাল দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু সেই চাল অসাধু জনপ্রতিনিধির মাধ্যমে কম দামে কিনে বস্তা পাল্টে বাজারে বেশি দামে বিক্রি করছে।