নিজের ও পরিবারসহ নামে বেনামে সম্পদের অভাব নেই মতিউরের।
১৫ লাখ টাকায় কেনা ছাগলের মালিক খুঁজতে গিয়ে সামনে আসে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কর্মকর্তা মতিউর রহমান। এরপর বেরিয়ে আসতে থাকে তার থলের বিড়াল। দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দুদফায় ক্রোক করা হয় তার অঢেল সম্পদ।
দ্বিতীয় দফায় দুদকের আবেদনে মতিউর গংদের দুই হাজার ৩৬৭ শতাংশের বেশি জমি, চারটি ফ্ল্যাট, ১১৬টি ব্যাংক হিসাব এবং ২৩টি বিও হিসাব ক্রোক করা হয়েছে।
নথিপত্রে দেখা যায়, সম্মিলিত ১১৬টি ব্যাংক হিসাবে ১৩ কোটি ৪৪ লাখ ৩৬ হাজার ৪৭১ টাকা জমা রয়েছে। যদিও অভিযোগ আছে ছাগল কাণ্ডের পর ব্যাংক হিসাব ফ্রিজের আগ পর্যন্ত বিপূল পরিমাণ নগদ অর্থ উত্তোলন করেছেন মতিউর ও তার স্বজনরা। তবে বিশেষ সুত্রে জানা গেছে, নামে-বেনামে আরো প্রচুর সম্পদ রয়েছে এদের যা পেতে খোঁজ অব্যাহত রেখেছে দুদক।