- ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটের প্রতিটি ম্যাচ হবে ২০ ওভারের। যদি কোনো দল আগে অলআউট না হয় অথবা আগে লক্ষ্যে পৌঁচ্ছে যায়।
- প্রতিটি ইনিংস শুরু ৬ ওভার থাকবে পাওয়ার প্লে। এবং যথারীতি থাকবে ফিল্ডিংয়ের বাধ্যবাধকতা।
- ৩ ঘণ্টা ১০ মিনিটে শেষ করতে হবে প্রতিটি ম্যাচ। ইনিংস শেষ করার জন্য প্রতিটি দল সময় পাবে ১ ঘণ্টা ২৫ মিনিট। আর দুই ইনিংসের মধ্যবর্তী বিরতি ২০ মিনিট।
- এবার প্রথমবারের মতো চালু হচ্ছে স্টপ ক্লক। এর মানে হচ্ছে ফিল্ডিংয়ে থাকা দল এক ওভার শেষ করার পর, পরের ওভার শুরু করতে ১ মিনিট (৬০ সেকেন্ড) সময় পাবে। প্রথম দুবার ফিল্ড আম্পায়াররা সতর্ক করবেন। তৃতীয়বার এই ঘটনা ঘটলে প্রতিপক্ষের স্কোরে ৫ রান যোগ হবে।
- এ ছাড়া ইনিংসের শেষ দিকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নির্ধারিত ওভার শেষ করতে না পারলে, ৩০ গজের ভেতরে অতিরিক্ত ফিল্ডার রাখার নিয়ম চালু রয়েছে।
- প্রতিটি দল ম্যাচে দুটি করে রিভিউ পাবে।
- ম্যাচ টাই হলে, খেলা গড়াবে সুপার ওভারে। প্রত্যক দল ১ ওভার (৬বল) করে ব্যাটিং করবে। যারা বেশি রান করবে, তারাই ম্যাচ জিতবে। আর সুপার ওভার টাই হলেও যতক্ষণ পর্যন্ত ম্যাচের ফলাফল না আসবে ততক্ষণ পর্যন্ত সুপার ওভার চলবে।
- বৃষ্টি বা অন্য কোনো কারণে খেলা বন্ধ হলে, ম্যাচের ফলাফল নির্ধারণের জন্য প্রতিটি দলকে কমপক্ষে ৫ ওভার ব্যাটিং করতে হবে। আর সেমি ফাইনাল ও ফাইনালে তা বেড়ে হবে ১০ ওভার।
- ম্যাচে কোনো ভাবে আর শুরু করতে না পারলে, ডাকওয়ার্থ-লুইস-স্টার্ন পদ্ধতিতে (ডিএলএস) ম্যাচের ফলাফল নির্ধারিত হবে।
- পুরো বিশ্বকাপে মাত্র দুটি রিজার্ভ ডে রাখা হয়েছে। প্রথম সেমিফাইনালের পর ফাইনালে থাকছে এই রিজার্ভ ডে। আর দ্বিতীয় সেমির জন্য অতিরিক্তি ২৫০ মিনিট (৪ ঘণ্টা ১০ মিনিট) বাড়তি রাখা হযেছে।
- এবারের বিশ্বকাপে সুপার এইটের ফলাফল যাই হোক, শেষ চারে উঠলে দ্বিতীয় সেমিফাইনাল খেলবে ভারত। মূলত সম্প্রচারকারী প্রতিষ্ঠানের অনুরোধে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজে হবে বিশ্বকাপের নবম আসর। রেকর্ড সংখক ২০টি দল অংশ নিচ্ছে এবারর টি-টোয়েন্টি বিশ্ব আসরে। ২০ দলকে ভাগ করা হয়েছে ৪ গ্রুপে। ফলে প্রতি গ্রুপে রয়েছে ৫টি করে দল। প্রতি গ্রুপের সেরা দুই দল খেলবে সুপার এইটে।